ষ্টীমার চলাচল
পাখির কলকাকলিতে মুখর চারপাশ। দিগ্বিদিক ছুটাছুটিতে ব্যস্ত নিজের মতো। কখনো পাখার ঝপাৎ ঝপাৎ শব্দ, কখনো শত শত কন্ঠে মাতোয়ারা। সাঁ সাঁ বাতাসে পাতার প্রতিধ্বনিতে মুখর গোটা এলাকা। ছোট ছোট খাল বেয়ে এঁেক বেঁকে চলে পাল তোলা নৌকা। বর্ষায় সবুজের যৌবন দীপ্ত তারুণ্যের রূপ ছড়িয়ে পড়ে সৌখিন মানুষের মনে। এমন মনোরম পরিবেশ বিরাজ করে মহেশখালীর গোটা প্যারাবনে। সাগরের বুকে জেগে উঠা পাহাড় বেষ্টিত মহেশখালী দ্বীপের চারদিক প্যারাবনের প্রাকৃতিক বেষ্টনীতে আবদ্ধ। এক একটা প্যারাবনের প্রস্থের দিক থেকে ৩০০-৪০০ মিটার বিস্তৃত হলেও দৈর্ঘ্য প্রায় ৩-৪ কিলোমিটারের কম নয়। প্যারাবনের মাঝখানে ছোট ছোট খাল থাকায় প্যরাবনের বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে। নৌকা বা স্পিড বোট নিয়ে এল খাল পাড়ি দিয়ে সুন্দরবনে বেড়ানোর স্বাদ মিটায় পর্যটকসহ স্থানীয় সৌখিন বাসিন্দারা। মহেশখালী জেটি থেকে স্পিড বোট নিয়ে সোনাদিয়া যাওয়ার খালটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে একাকার। মহেশখালীতে বেড়াতে আসা অধিকাংশ পর্যটক এই সৌন্দর্যের অবগাহনে হারিয়ে যেতে পারে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস